দৈনিক সমাচার, ডিজিটাল ডেস্ক: যতটা গর্জেছিল, ততটা বর্ষায়নি বঙ্গ বিজেপি। বিধানসভা নির্বাচনে ৭৭ আসনেই থামাতে হয়েছে দৌড়। এই ফলাফলের কারণ খুঁজছ কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও। এরই মধ্যে বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষকে ঘিরে আচমকা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করল বিজেপি কর্মীডের একাংশ।
হুগলি জেলার সাংগঠনিক জেলা সভাপতি গৌতম চট্টোপাধ্যায়কে পদ থেকে অপসারিত করার দাবিতেই এ দিন বিক্ষোভ দেখান কর্মীরা। চুঁচুড়ায় দলীয় কার্যালয়ে এদিন গিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। সেখানে তাঁকে ঘেরাও করেন দলীয় কর্মীদের একাংশ। তাঁদের অভিযোগ, গৌতম চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর কমিটির জন্যই বিধানসভায় হুগলিতে খারাপ ফল হয়েছে বিজেপির।
সেই কমিটিকে অপসারিত করার দাবি জানায় বিজেপি। এই পরিস্থিতিতে দলীয় কর্মীদের কথা মন দিয়ে শোনেন দিলীপ ঘোষ। প্রত্যেককে আশ্বাস দেন তিনি। সাংগঠনিক পরিবর্তন নিয়ে যে ভাবনা-চিন্তা চলছে সে কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি। তবে রাজ্য সভাপতির আশ্বাসে মন গলেনি দলীয় কর্মীদের। তাঁরা একের পর এক অভিযোগ সামনে আনেন। এই প্রসঙ্গে লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘যারা আজ বিক্ষোভ দেখিয়েছেন তাদের মধ্যে কিছু কিছু লোক তৃণমূলের থেকে ইন্ধন পেয়ে দল ভাঙার চেষ্টা করছে।
তাদের আমরা চিনি। তবে আমরা দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বসব ও কথা বলে বিক্ষোভ প্রশমিত করার চেষ্টা করব। দল ভালো ফল করেনি। ফলে অনেকেরই মনোবল ভেঙে পড়েছে। তা বলে বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করা হবে না।’যতটা গর্জেছিল, ততটা বর্ষায়নি বঙ্গ বিজেপি। বিধানসভা নির্বাচনে ৭৭ আসনেই থামাতে হয়েছে দৌড়। এই ফলাফলের কারণ খুঁজছ কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও। এরই মধ্যে বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষকে ঘিরে আচমকা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করল বিজেপি কর্মীডের একাংশ। হুগলির চুঁচুড়ায় এই ঘটনা ঘটেছে। ভোট না মিটতেই সামনে এসে গেল বিজেপি গোষ্ঠীকোন্দল।
হুগলি জেলার সাংগঠনিক জেলা সভাপতি গৌতম চট্টোপাধ্যায়কে পদ থেকে অপসারিত করার দাবিতেই এ দিন বিক্ষোভ দেখান কর্মীরা। চুঁচুড়ায় দলীয় কার্যালয়ে এদিন গিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। সেখানে তাঁকে ঘেরাও করেন দলীয় কর্মীদের একাংশ। তাঁদের অভিযোগ, গৌতম চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর কমিটির জন্যই বিধানসভায় হুগলিতে খারাপ ফল হয়েছে বিজেপির। সেই কমিটিকে অপসারিত করার দাবি জানায় বিজেপি। এই পরিস্থিতিতে দলীয় কর্মীদের কথা মন দিয়ে শোনেন দিলীপ ঘোষ। প্রত্যেককে আশ্বাস দেন তিনি। সাংগঠনিক পরিবর্তন নিয়ে যে ভাবনা-চিন্তা চলছে সে কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি। তবে রাজ্য সভাপতির আশ্বাসে মন গলেনি দলীয় কর্মীদের। তাঁরা একের পর এক অভিযোগ সামনে আনেন।
এই প্রসঙ্গে লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘যারা আজ বিক্ষোভ দেখিয়েছেন তাদের মধ্যে কিছু কিছু লোক তৃণমূলের থেকে ইন্ধন পেয়ে দল ভাঙার চেষ্টা করছে। তাদের আমরা চিনি। তবে আমরা দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বসব ও কথা বলে বিক্ষোভ প্রশমিত করার চেষ্টা করব। দল ভালো ফল করেনি। ফলে অনেকেরই মনোবল ভেঙে পড়েছে। তা বলে বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করা হবে না।’