দৈনিক সমাচার, ডিজিটাল ডেস্ক : তুরস্কের ইস্তানবুলে গত এক দশক ধরে কর্মসূত্রে থাকেন বছর চল্লিশের রোমিও নাথ। ইস্তানবুলে তাঁর একটি যোগ স্কুল রয়েছে। করোনা-কালে জন্মভূমির দুঃসময়ে গোবরডাঙার পাশে দাঁড়ালেন এই প্রবাসী যুবক। চারটি অক্সিজেন কনসেনট্রেটর পাঠানোর পাশাপাশি তিনি কয়েক লক্ষ টাকা নগদ পাঠিয়েছেন দেশে। সেই টাকায় চাল-ডাল-আলু-সয়াবিন-বিস্কুট কিনে দাঁড়ানো হচ্ছে কোভিড আক্রান্তদের পাশে।
২০১১ সালে তুরস্ক পাড়ি দিয়েছিলেন রোমিও। গড়ে তোলেন একটা ছোট যোগ স্কুল। রোমিও এখন তুরস্কের অন্যতম নামী যোগ প্রশিক্ষক। বিয়ে করেছেন সে দেশের তরুণী এব্রু অজদেমির-কে। দু’জনে মিলেই ওই স্কুল চালান। রোমিও-র মা-বাবা-ভাই গোবরডাঙাতেই থাকেন। তাঁদের কাছ থেকে রোমিও জানতে পারেন, এলাকায় অক্সিজেন সঙ্কট আছে। এর পরেই তিনি কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে চারটি অক্সিজেন কনসেনট্রেটর পাঠান। নাথ পরিবারের তরফে সেগুলো তুলে দেওয়া হয়েছে গোবরডাঙা পুরসভার হাতে।