দৈনিক সমাচার, ডিজিটাল ডেস্ক: এক দশকেরও বেশি সময় আগে, ২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল রাতে পরিবারের সাত জন সদস্যকে কুড়ুল দিয়ে কুপিয়ে খুন করেছিল উত্তরপ্রদেশের আমরোহার বাসিন্দা শবনম। তাঁকে সঙ্গ দিয়েছিল প্রেমিক সেলিম। যৌবনের উদ্দাম প্রেম মেনে নিতে চায়নি পরিবার। তাই পরিকল্পনা করে পরিবারের সাতজনকে খুন করতে হাত কাঁপেনি শবনমের। দোষী প্রমাণিত হওয়ার পর আদালত তাঁকে ফাঁসি সাজা দিয়েছে। সেই সাজা কার্যকর করতে চলেছে মথুরা জেল কর্তৃপক্ষ। স্বাধীন ভারতে শবনমই প্রথম মহিলা যাকে ফাঁসি দেওয়া হবে।
সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে ফাঁসির জন্য বিহারের বক্সার জেলকে দড়ি তৈরির নির্দেশ দিয়েছে মথুরা সংশোধনাগার কতৃপক্ষ। ফাঁসির কক্ষ ঘুরে দেখেছেন পবন জল্লাদ।
জানা গিয়েছে, ফাঁসির জন্য ব্যবহৃত লিভার এবং মঞ্চের বোর্ডের সংস্কারের পরামর্শ দিয়েছেন পবন। জেলের সুপার শৈলেন্দ্র কুমার মৈত্রেয় জানিয়েছেন, এখনও দিনক্ষণ ঠিক হয়নি। মৃত্যু পরোয়ানা পেলেই শবনমের ফাঁসি কার্যকর করা হবে।