দৈনিক সমাচার, ডিজিটাল ডেস্ক : ফেসবুক এবং ইউটিউবকে ব্যবহার করে নাকি একশ্রেণির তথাকথিত সাংবাদিক শ্রেণি তথা চ্যানেল গজিয়ে উঠেছে! এমনই অভিযোগ তুলে শুক্রবার অসমের কাছাড় জেলার এসপির কাছে স্মারকপত্র দিয়েছেন গুটিকয়েক সাংবাদিক। এই বিষয়ে কাছাড়ের এসপি মানবেন্দ্র দেবরায়, এএসপি জগদীশ দাস এবং ডিএসপি (সদর) ভার্গব গােস্বামীর সঙ্গে বিশদে আলােচনা করেছে ওই সাংবাদিকদের দল।
স্মারকপত্র গ্রহণ করে এসপি এ ব্যাপারে সদর্থক পদক্ষেপ গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সাংবাদিকরা এসপিকে করিমগঞ্জ ও হাইলাকান্দি জেলার তথ্য জনসংযােগ আধিকারিকদ্বয় গৃহীত পদক্ষেপের ব্যাপারে অবগত করেছেন।
এসপি তাৎক্ষণিকভাবে শিলচরে
ডিডিআইপিআর কার্যালয়ের এক
প্রতিনিধিকে ডেকে নেন। এবং এএসপি
জগদীশ দাস এমন ধরনের এক ফেসবুক ইউজার্সকে ফোন করে জানতে পারেন যে ওই ব্যক্তি পুরসভা থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে ফেসবুক পেজ চালাচ্ছেন। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে শনিবারের মধ্যে এসপি অফিসে গিয়ে নথিপত্র দেখাতে বলা হয়েছে।
প্রশ্ন উঠেছে, সোশ্যাল সাইটে পেজ খুলে অথবা ইউটিউবে চ্যানেল খুলে সাংবাদিকতা করা কি দোষের? বর্তমান গণমাধ্যম বা অধিকাংশ প্রিন্ট মিডিয়া নিজেদের আসল কাজ ছেড়ে ‛তাবেদারী’ করতে ব্যস্ত। সেখানে ওয়েব পোর্টাল বা ফেসবুক পেজগুলি সত্য ঘটনা তুলে ধরছে। ‛গুটিকয়েক’ সাংবাদিকের এহেন কর্মকাণ্ড অনলাইন পোর্টালগুলির মুখ বন্ধের চেষ্টা মাত্র।
আরও খবরাখবর পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রূপে