দৈনিক সমাচার, ডিজিটাল ডেস্ক: চিনে উইঘুর মুসলিমদের উপর নানা ভাবে চিনা সরকার নির্যাতন করছে। বারবার সে সব খবর সবার সামনে এসেছে। কিন্তু চিনা সরকার বারবার সেসব খবর অস্বীকার করেছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের হাতে যেসব তথ্য প্রমাণ রয়েছে তাও অস্বীকার করেছে চিনা সরকার। প্রতিদিনই উইঘুর মুসলিমদের ওপর অত্যাচার করছে তাঁরা। উইঘুর মুসলিম মহিলাদের বন্দিশিবিরে আটকে রেখে তাদের পেটের ভ্রূণ নষ্ট করার মতো অমানবিক কৌশল নিয়েছে চিনা সরকার।
এর আগে দেখা গিয়েছে করোনা নেগেটিভ হওয়া সত্ত্বেও কিছু ঔষুধ খাওয়া হয় উইঘুরদের। যা করোনার ওষুধ বলে খাওয়ানা হতো। এবার ১৩০ জন ব্রিটিশ সাংসদ উইঘুর নির্যাতন নিয়ে নিন্দা জানিয়ে চিঠি দিয়েছে চিনা রাষ্ট্রদূতকে। এই চিঠিতে চীন সরকার উইঘুর মুসলিমদের বিরুদ্ধে অমানবিক অত্যাচারের তীব্র নিন্দা জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার ব্রিটেনের হাউস অব কমন্স এবং হাউস অব লর্ডসের সদস্যরা চিঠি লিখে জানিয়েছেন, চিন সরকারকে সব কিছু খুলে বলতে হবে। চিন সরকার যা করছে তা জাতিগত শুদ্ধিকরণের সুকৌশলী ও পূর্বনির্ধারিত পরিকল্পনা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। ১০ লক্ষেরও বেশি উইঘুর মুসলিমদের জোর করে শিক্ষা দেওয়ার নামে বন্দিশিবিরে আটকে রেখেছে। এবং চিনা আধিকারিকরা বারবার তা অস্বীকার করে এসেছে।
এর আগেও একবার চিঠি লিখেছিলেন ব্রিটিশ সাংসদরা। উইঘুরদের জোর আটকে রেখে অমানবিক নির্যাতন করা হচ্ছে। ধর্মীয় আবেগে আঘাত করা হচ্ছে। পবিত্র কুরআন কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। ধর্মীয় নেতাদের হত্যা করা হচ্ছে। মুখে ঢেলে দেওয়া হচ্ছে নিষিদ্ধ অ্যালকোহল ( যা ইসলাম ধর্মে নিষিদ্ধ) তবে বারবার এইসব অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছে বেজিং।
ফালতু! যতসব। Tmcpপ্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে, মহরমের দিন লকডাউন withdraw করেনিয়ে ছিল।